Halloween Costume ideas 2015
Latest Post



ফরিদপুর প্রতিনিধি :

ফরিদপুরের চরভদ্রাসন উপজেলার দারাজউদ্দীন মোল্যার ডাঙ্গী গ্রামের আলিম মুন্সীর পরিবারকে উচ্ছেদের উদ্দেশ্যে স্থানীয় প্রভাবশালী প্রতিপক্ষ ধারাবহিকভাবে হামলা মামলা ছাড়াও হুমকী প্রদান করা হচ্ছে বলে অভিযোগ উঠেছে। রোববার বিকালে সাংবাদিক সম্মেলন করে এ অভিযোগ তুলেছেন আলিম মুন্সীর স্ত্রী জাহেদা বেগম। এদিকে পরিবারের সদস্যদের উপর বার বার নির্যাতনের চিত্র তুলে ধরে প্রতিকার চেয়ে জেলা পুলিশ প্রধানের নিকট দরখাস্ত করেছেন ওই নারী।

সাংবাদিক সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে ওই নারী দাবী করেন, গত ৩১ মে প্রতিপক্ষের সিয়াম খান ও তার মা ঝরনা বেগম তাদের পক্ষের আরো দুইজনকে নিয়ে অতর্কিতে হামলা চালিয়ে তার (জাহেদা বেগম) স্বামী আলিম মুন্সীকে মারধর করে আহত করে। তিনি জানান, কয়েক দিনের ঘন বৃষ্টিতে তার বাড়ীর মাটি ধুয়ে প্রতিবেশী সিয়াম খা’র জমিতে যায়, যা তুলতে গেলে সিয়াম খা’র মা ঝর্ণ বেগম গালমন্দ করে। কিছু সময়ের মধ্যে তারা সংগঠিত হয়ে স্বামী আলিম মুন্সীর উপরে হামলা চালায়। এতে আলিম মুন্সী আহত হলে থানায় অভিযোগ দেয়া হয়। কিন্তু ওই মামলা নথিভুক্ত করা হয়নি, ফলে বাধ্য হয়ে ০১ জুন তারিখে এঘটনায় আদালতে অভিযোগ করা হয়। তিনি অভিযোগ করেন, থানা কর্তৃপক্ষ তার (জাহেদা) মামলা রুজু না করলেও ০৫ জুন তারিখে প্রতিপক্ষ ঝর্ণা বেগমের দেয়া অভিযোগটি নথিভুক্ত করে পুলিশ। ওই অভিযোগ পত্রে জাহেদা বেগম ও তার পরিবারের সদস্যসহ অজ্ঞাত কয়েকজনকে আসামী করা হয়, যা সম্পুর্ণ হয়রানিমূলকভাবে করা হয়েছে বলে দাবী করেন তিনি।

তিনি দাবী করেন, প্রতিবেশি সিয়াম খাঁ গংরা প্রভাবশালী হওয়ায় প্রতি মুহুর্তে হুমকী ও হামলার ঘটনা ঘটালেও কেউ তাদের বিরুদ্ধে সাক্ষি দিতে সাহস পায় না। এতে তারা আরো বেশী বেপরোয়া হয়ে এলাকায় ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করছে। তারা মূলত নানাভাবে তার (জাহেদা) পরিবারকে উচ্ছেদের অপচেষ্টা চালাচ্ছে বলে দাবী জাহেদার।  

তিনি আরো বলেন, জমিজমা বিরোধের জের ধরে প্রতিবেশি সিয়াম খাঁ গংরা ইতিপুর্বে কয়েকবার হুমকী প্রদানসহ হামলা মামলার ঘটনা ঘটিয়েছে। গত ফেব্রুয়ারী/২৫ মাসে সিয়াম খাঁর নেতৃত্বে তার (জাহেদা) কিশোর পুত্রকে বেধড়ক মারধর করে। প্রতিবাদ করলে সিয়াম খা তার সঙ্গীয়দের নিয়ে আমার বাড়ির পাশে বসে মাদক সেবনরত অবস্থায় আমাকে (জাহেদা) উদ্দেশ্য করে অশ্লিল মন্তব্য ও বিভিন্ন ধরনের খারাপ ইঙ্গিত করতে থাকে। এক পর্যায়ে মাদকের গন্ধ ও তাদের এমন অসৌজন্যমুলক আচরণে অতিষ্ট হয়ে, তাদের অনত্র সরে যাওয়ার কথা বলায় সিয়াম খাঁ ক্ষুব্দ হয়ে তার সঙ্গীয়দের নিয়ে আমার বাড়িতে এসে হামলা চালিয়ে আমার (জাহেদা) শরীরের বিভিন্ন অংশে নিলাফুলা জখম করে এবং আমার গলায় থাকা একটি স্বর্নের চেইন ছিনিয়ে নিয়ে পালিয়ে যায়। এ ঘটনায় মামলা করতে গেলে স্থানীয়রা সালিশের মাধ্যমে বিষয়টি মিমাংসা করে প্রতিপক্ষ সিয়াম খা’কে ১০ হাজার টাকা জরিমানা করলেও আমি ঐ টাকা সকলের উপস্থিতিতে ছেড়ে দেই। তবে ওই দিন আবারো আমার বাড়ি এসে প্রাণনাশসহ বিভিন্ন হুমকি ধামকি দেওয়ায় বাধ্য হয়ে চরভদ্রাসন থানায় একটি জিডি এন্ট্রি করি। যদিও ঘটনার সতত্য পেয়ে তদন্তকারী কর্মকর্তা আদালতে উপস্থাপন করে। ওই মামলায় জামিন নিয়ে তারা আরো বেপরোয়া হয়ে আমাদের উপর আরো বেশি জুলুম অত্যাচার করতে থাকে। এ সময় তিনি অভিযোগ করে বলেন, আমার সাথে এ ধরনের অন্যায়মুলক কর্মকান্ড চরভদ্রাসন থানা পুলিশকে মৌখিক ও লিখিত জানালেও  আজ অবধি সুবিচার পাইনি।

তিনি দাবী করেন, আইনের মাধ্যমে তারা অপরাধের শাস্তি না পাওয়ায় আরো বেশী ক্ষুব্দ হয়ে পড়েছে। প্রতিমুহুর্তে নানা ধরনের খারাপ মন্তব্য ও হুমকী ধামকি দিচ্ছে। ফলশ্রুতিতে তিনি ও পরিবারের সদস্যরা নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছেন দাবী করে প্রতিকার চেয়ে ফরিদপুরের পুলিশ সুপার বরাবর অভিযোগ করেছেন। 

তবে চরভদ্রাসন থানার অফিসার ইনচার্জ রজিউল্লাহ খান জানান, ইতিপুর্বে জাহেদা বেগম হুমকী প্রদানের অভিযোগে সাধারণ ডায়েরী করেছিলো, যার সত্যতা পাওয়ায় আইনানুগ ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে। তিনি জানান, গত ৩১ মে তারিখের ঘটনায় দুই পক্ষই মামামারি করে, এসময় ঝর্ণা বেগমের হাতের আঙ্গুল ক্ষতিগ্রস্ত হয়। হাসপাতালে চিকিৎসা নেয়া ঝর্ণা বেগম সার্ঠিফকেটসহ অভিযোগ দেয়ায় তদন্ত করে মামলা নথিভুক্ত করে আদালতে উপস্থাপন করা হয়েছে। # 




ফরিদপুর প্রতিনিধি :

ফরিদপুরে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রন অধিদপ্তরের অভিযান ও জেলা প্রশাসনের সহায়তায় মোবাইল কোর্টে পাঁচ জন মাদক ব্যবসায়ী ও সেবীকে আটক করা হয়েছে। আটককৃতদের দুই জনের বিরুদ্ধে নিয়মিত মামলা রুজু এবং তিনজনকে ভ্রম্যমান আদালতের মাধ্যমে সাজা ও মোট ২১ হাজার পাঁচশ ১০ টাকা অর্থদন্ড করা হয়েছে।

মাদক নিয়ন্ত্রন অধিদপ্তর, ফরিদপুরের পরিদর্শক মো: তমিজ উদ্দিন মৃধা জানান, বিকেলে ফরিদপুর নদী বন্দর এলাকার আলম শেখ এর বসতবাড়ীর পাশে বিশেষ অভিযানে তিনটি মোবাইল কোর্টের মাধ্যমে অভিযান পরিচালনা করা হয়। এসময় মাদক সেবন ও মাদক রাখার দায়ে আটক তিনজনকে বিভিন্ন মেয়াদে সাজা ও অর্থদন্ড প্রদান করা হয়। জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেট পার্থ প্রতিম মন্ডল ও মোসা. জান্নাতুল সুলতানার নেতৃত্বে পরিচালিত অভিযানে সুজন ফকির নমের এক আসামির কাছ থেকে মাদক উদ্ধার করা হয়। গাঁজা সেবনের সময় তার কাছ থেকে প্রাপ্ত নগদ ১৮ হাজার পাঁচশ ১০ টাকা জব্দ করে তা সরকারি কোষাগারে জমা দেয়া হয় এবং ওই ব্যাক্তিকে ছয় মাসের বিনাশ্রম কারাদন্ড দেয় ভ্রাম্যমান আদালত। এছাড়া গাজা সেবনের দায়ে তানভির আহমেদকে তিনদিনের বিনাশ্রম কারাদন্ড ও এক হাজার টাকা জরিমানা এবং মতি শেখকে তিন দিনের বিনাশ্রম কারাদন্ড ও দুই হাজার টাকা অর্থদন্ড করা হয়। 



এর আগে সকালে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর, জেলা কার্যালয় ফরিদপুর এর একটি টিম গোপন সংবাদের ভিত্তিতে অভিযান চালিয়ে ৭.৫ গ্রাম হেরোইনসহ দুই মাদক ব্যবসায়ীকে গ্রেপ্তার করে। গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন, মিলনী এবং আশা শেখ। তাদের বিরুদ্ধে কোতোয়ালি থানায় নিয়মিত মাদক মামলা রুজু করা হয়েছে। #




ফরিদপুর প্রতিনিধি :

পরিচ্ছন্নতা কর্মসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে নিয়োজিত শ্রমিকরাই এই দেশকে উন্নয়নের শিখরে নিতে ভুমিকা রাখছেন,  তাই একটি পরিচ্ছন্ন দেশ গঠনে শ্রমিকদের উন্নয়নেও কাজ করতে হবে বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী মহিলা দলের কেন্দ্রিয় কমিটির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক চৌধুরী নায়াব ইউসুফ।

বৃহস্পতিবার বিকালে ফরিদপুরের ষ্টেশন এলাকায় মহান মে দিবস উপলক্ষে ফরিদপুর শহর পরিচ্ছন্ন শ্রমিকদের উদ্যোগে  আয়োজিত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ মন্তব্য করেন। এসময় তিনি শ্রমিকদের জীবন মানের উন্নয়নে কাজ করার প্রত্যয় ব্যক্ত করেন।

ফরিদপুর মহানগর বিএনপির ১৭ নং ওয়ার্ডের সভাপতি মো. রেজাউল করিমের সভাপতিত্বে ফরিদপুর জেলা বিএনপির সদস্য সচিব একেএম কিবরিয়া স্বপন, মহানগর বিএনপির আহ্বায়ক এ.এফ.এম. কাইয়ুম জঙ্গী, সদস্য সচিব গোলাম মোস্তফা মিরাজ ও ফরিদপুর জেলা শ্রমিক দলের সভাপতি শেখ মোজাফফর আলী মুসাসহ নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। #




ফরিদপুর প্রতিনিধি :

ফরিদপুরে ছয় বস্তা সার নিয়ে ধুম্রজাল সৃষ্টি হয়েছে। জেলার কানাইপুর বাজরে ওই সার বিক্রি করতে আসা ব্যক্তিকে চ্যালেঞ্জ করলে সে পালিয়ে যায়, পরে স্থানীয় জনতা প্রশাসনকে খবর দিয়ে তাদের নিকট সার বুঝে দেন। সোমবার সন্ধা পর্যন্ত সারের মালিকানা নিশ্চিত হওয়া যায়নি, তবে কানাইপুর ইউনিয়ন পরিষদের গুদাম থেকে সার আনা হয়েছে বলে প্রাথমিকভাবে ভ্যান চালক স্থানীয়দের জানিয়েছেন। বর্তমানে সারগুলো ফরিদপুর সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার অধিনে রয়েছে বলে জানা গেছে।

স্থানীয় বাবু সরদারসহ কয়েকজন প্রত্যক্ষদর্শী জানান, বেলা আড়াইটার দিকে কানাইপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যানের আস্থাভাজন মো. ইউনুস নামের এক ব্যক্তি, ভ্যানযোগে তিন বস্তা ইউরিয়া ও তিন বস্তা ডিএপি সার কানাইপুরের সার ব্যবসায়ী সুদীপ কুমার দত্তের মালিকানাধনি মনোরমা এন্টারপ্রাইজের এনে বিক্রির চেষ্টা করেন। কিন্ত ওই ব্যবসায়ীর সন্দেহ হলে সার কিনতে অস্বিকৃতি জানায়। এসময় বাবু সরদারসহ স্থানীয়রা সারের বিষয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করণে এক পর্যায়ে ইউনুস পালিয়ে যায়। পরে তারা কোতয়ালী পুলিশ ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাকে অবগত করলে, সার জব্দ করে উপজেলা প্রশাসন।   

স্থানীয়রা দাবী করেন, কয়েকদিন আগে পাট চাষীদের মধ্যে কিছু সার বিরতণ করা হয়। এই সার তারই অংশ বিশেষ হতে পারে। 

জেলার পাট অধিদপ্তরের উপসহকারী পাট উন্নয়ন কর্মকর্তা মো. রবিউল ইসলাম জানান, এবছর কানাইপুর ইউনিয়নের দুইশ ৪০জন কৃষকে জনপ্রতি ১২ কেজী করে সার বরাদ্দ দেয়া হয়। গত ০৬ এপ্রিল প্রায় দুইশ জন কৃষকের মাঝে বন্টনও করা হয়। কিন্তু বাকি চাষীরা সার নিতে না আসায় তা কানাইপুর ইউনিয়ন পরিষদের মজুদ রাখা হয়। তবে এই সার সেই সার কিনা তা জানাতে পারেননি তিনি। 

এ বিষয়ে জানতে চাইলে কানাইপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান শাহ মো. আলতাফ হুসাইন বলেন, নববর্ষের বন্ধ থাকায় ওই সার ইউনিয়ন পরিষদের গুদাম থেকে আনা হয়েছে কিনা তা নিশ্চিত হওয়ায় যায়নি। তিদনি দাবী করেন, গুদামের চাবি ইউনিয়ন পরিষদের সচিবের নিকট থাকায় মঙ্গলবার অফিস খুললে গুদামের হিসাব মেলালে বোঝা যাবে। যদ্রি সার বিক্রি করতে আসা ইউনুস তার  চেয়ারম্যান) ঘনিস্টজন নয় দাবী করে বলেন, সে আমার এলাকার একজন ভোটার মাত্র। নাগরিক হিসেবেই চিনি, এর বাইরে কোনো সম্পর্ক নেই। তবে তিনি দাবী বলেন, নাম আলোচনায় আসায় আমি তাকে (ইউনুস) জিজ্ঞাসা করেছিলাম, সে বলেছে যে সার বিক্রি করতে সে (ইউনুস) আসেনি। 

এদিকে ফরিদপুর সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ইসরাত জাহান জানান, স্থানীয়দের মাধ্যমে খবর পেয়ে কৃষি কর্মকর্তা ও পুলিশ পাঠানো হয়েছে এবং সারগুলো জব্দ করে নিয়ে আসা হয়েছে। তদন্ত করে দেখা হচ্ছে। মালিকানা নিশ্চিত হতে কাজ করছে প্রশাসন। তিনি জানান, তদন্ত করে পরবর্তীতে বিধি অনুযায়ী ব্যবস্থা নেয়া হবে। #



ফরিদপুর প্রতিনিধি :

আওয়ামীলীগ, ভারতকে সবকিছু দিয়ে দিয়েছে উল্লেখ করে জাতীয়তাবাদী মহিলা দলের কেন্দ্রিয় কমিটির যুগ্ম সম্পাদক ও ঢাকা মহানগর উত্তরের আহবায়ক চৌধূরী নায়াব ইউসুফ বলেন, নদী-খালসহ কোনো কিছুই ভারতকে দিতে বাদ রাখেনি আওয়ামীলীগ। তিনি বলেন, আওয়ামীলীগ নেতার দূর্ণীতির কারণেই ফরিদপুরে ছয় বছর কোনো এমপি ছিলো না। আগামীতে ভোট ভাগ না করার আহ্বান জানিয়ে তিনি ধানের শীষের প্রার্থীকে ভোট দিয়ে বিজয়ী করার আহ্বান জানান। 

১২ এপ্রিল মঙ্গলবার রাতে ফরিদপুর সদর উপজেলার কৃষ্ণনগর ইউনিয়নের মল্লিকপুর উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে প্রধান অতিথির বক্তব্য চৌধূরী নায়াব ইউসুফ একথা বলেন। 

ইউনিয়ন যুবদলের আয়োজনে সভায় কৃষ্ণনগর ইউনিয়ন যুবদলের সভাপতি মো: নান্নু মোল্লার সভাপতিত্বে ও সাধারন সম্পাদক মো: আজিজুর রহমান’র সঞ্চালনায় বিশিষ্ঠ ব্যবসায়ী ও সমাজ সেবক চৌধূরী ফারিয়ান ইউসুফ, কোতয়ালী থানা বিএনপির সাধারন সম্পাদক নাজমুল হাসান রঞ্জন ও মহানগর বিএনপির সদস্য সচিব গোলাম মোস্তফা মিরাজসহ বিএনপি ও অঙ্গসংগঠনের নেতার্মীরা উপস্থিত ছিলেন। #


MKRdezign

{facebook#YOUR_SOCIAL_PROFILE_URL} {twitter#YOUR_SOCIAL_PROFILE_URL} {google-plus#YOUR_SOCIAL_PROFILE_URL} {pinterest#YOUR_SOCIAL_PROFILE_URL} {youtube#YOUR_SOCIAL_PROFILE_URL} {instagram#YOUR_SOCIAL_PROFILE_URL}

যোগাযোগ ফর্ম

নাম

ইমেল *

বার্তা *

Blogger দ্বারা পরিচালিত.
Javascript DisablePlease Enable Javascript To See All Widget