Halloween Costume ideas 2015
Latest Post


ফরিদপুর প্রতিনিধি :

ফরিদপুর সদর উপজেলার কৃষ্ণনগর ইউনিয়নের বাটিকামারী বিলে মাছ চাষ এবং এক পক্ষের মাছ ধরাকে কেন্দ্র করে স্থানীয় দুটি পক্ষের মধ্যে উত্তেজনা বিরাজ করছে। এতে যে কোনো সময় দুই পক্ষের মধ্যে যে কোনো সময় সামাজিক সম্পর্কের অবনতি এমনকি রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষের ঘটনাও ঘটতে পারে বলে শংকা প্রকাশ করেছেন স্থানীয়রা।

সংশ্লিষ্ট কৃষ্ণনগর ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান গোলাম মোস্তফা জানান, কয়েক দশক ধরে বাটিকামারী বিলের জমির মালিকদের কাছ থেকে জমি বন্দোবস্তো নিয়ে বর্ষা মৌসুমে মাছ চাষ করে আসছিলেন তিনি। বিভিন্ন কারণে মাঝে কয়েক বছর তিনি মাছ চাষ থেকে বিরত থাকেন। কিন্ত চলতি বছরে ভুমির মালিকদের অনুরোধে জলা (পানি) বিস্তৃত প্রায় ২২ একর জমির মধ্যে প্রায় সকলের নিকট থেকেই জমি বন্দোবস্তো নিয়ে মাছ চাষ করার উদ্ধেশ্যে মাছ ছাড়া হয়। মাছগুলো প্রায় এক কেজী সাইজের হয়ে গেছে। ওই বিলে সরকারী কোনো জনি নেই বলেও জানান তিনি।

তিনি জানান, চালাকি করে রাজন মিয়াসহ হাতে গোনা কয়েকজন হীন উদ্ধেশ্য চরিতার্থ করার লক্ষে কয়েকজনের সামান্য পরিমান পরিমান জমি বন্দোবস্তো দেয়নি। তারা স্থানীয় কিছু লোভী মানুষকে সংগঠিত করে ওই বিলের থেকে গত কয়েক দিন ধরে মাছ ধরে নিয়ে যাচ্ছে। এতে তিনি ব্যপক ক্ষতির মুখে পড়েছেন। এ বিষয়ে তিনি থানায় লিখিত অভিযোগ করলে তা আমলে না নেয়ায় আদালতে ২৮ জুলাই অভিযোগ দাখিল করেন।

তিনি দাবী করেন, তিনি (মোস্তফা) বিএনপির সমর্থক হওয়ায় কৃষ্ণনগর আওয়ামীলীগের নেতা ও বর্তমান চেয়ারম্যান বাদশা বিশ^াস ও তার ছেলে বাবুল বিশ^াসের মদদে তারা বিল থেকে প্রতিদিন মাছ লুট করছে। গত কয়েকদিনে প্রায় ১০-১২ মন মাছ লুট হয়েছে বলে জানান তিনি। তিনি (মোস্তফা) আরো দাবী করেন, ইতিপুর্বে আওয়ামীলীগ সরকারের সময়ে তার (মোস্তফা) কাছ থেকে চাঁদা দাবী করেন ইউনিয়ন আওয়ামীলীগ সভাপতি বাদশা বিশ^াস ও তার ছেলে বাবুল মোল্লা। সম্প্রতি মাছ চাষ করার ইস্যুতে ফের পাঁচ লাখ টাকা দাঁদা দাবী করলেও তা না দেয়ায় পরিকল্পিতভাবে মাছ লুট করিয়ে দিচ্ছেন তারা। এঘটনায় তিনি সুষ্ঠু বিচার দাবী করেছেন।

এদিকে মাছ ধরার কথা স্বিকার করে রাজন মিয়া জানান, আমরা কাউকে আমাদের জমি বন্দেবস্তো দেইনি। কয়েক মাস আগে আমরা জমিতে পানি জমলে মাছ ছেড়ে ছিলাম। এখন মাছ বড় হয়েছে তাই আমরা আমাদের জায়গা থেকেই মাছ শিকার করছি। তিনি আরো বলেন সাবেক চেয়ারম্যান গোলাম মোস্তফা বিলের কয়েকজনের থেকে জমি বন্দোবস্তো নিয়ে মাছ ছেড়ে পুরো বিলের জমির পানির মাছ নিজের দখলে নেয়ার চেষ্টা করছে অন্যায় ভাবে। 

আর বর্তমান চেয়ারম্যান বাদশা বিশ^াসের ছেলে বাবুল বিশ^াস তাদের বিরুদ্ধে আনা সকল অভিযোগ অস্বিকার করে জানান, এসব কোনো ঘটনার সাথে তার এবং বর্তমান চেয়ারম্যানের বাদশা বিশ^াসের কোনো সম্পর্ক নেই।

এ প্রসঙ্গে কোতয়ালী থানার অফিসার ইনচার্জ মো. আসাদুজ্জামান জানান, উভয় পক্ষের থেকেই থানায় লিখিত অভিযোগ দেয়া হয়েছে। তদন্ত করে ব্যবস্থা নেয়া হবে। 




ফরিদপুর প্রতিনিধি : 

ঢাকা-মাওয়া মহাসড়কের ফরিদপুরের ভাঙ্গার এক্সপ্রেসওয়ের টোল প্লাজা এলাকায় অভিযান চালিয়ে  বিশ কেজি গাঁজাসহ দুইজনকে আটক করা হয়েছে।

শুক্রবার দুপুরে ফরিদপুরের মাদক নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর ভাঙ্গার এক্সপ্রেস ওয়ের টোল প্লাজা এলাকায় অভিযান পরিচালনা করা হয়, এ সময়  একটি পিকআপ ভ্যানে থাকা ২০ কেজি গাজা, দুইটি মোবাইল ফোন উদ্ধার ও দুই ব্যক্তিকে আটক করে।  

আটককৃতরা হল ফরিদপুরের ভাঙ্গার চুমুরদী এলাকার সুমন শেখ ও নগরকান্দার ডাঙ্গী এলাকার জুলহাস মুন্স। 

ফরিদপুর মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক শেখ মোঃ হাসেম আলী জানান, গোপন সংবাদে মাদক বিরোধী অভিযানের অংশ হিসেবে এ অভিযান পরিচালনা করা হয়। এই অভিযানে চিহ্নিত দুই মাদক ব্যবসায়ীকে গ্রেপ্তার ও ২০ কেজি গাজা উদ্ধার করা হয়।  

তাদের বিরুদ্ধে সংশ্লিষ্ট থানায় মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে মামলা প্রক্রিয়া। #




ফরিদপুর প্রতিনিধি :

ফরিদপুরের চরভদ্রাসন উপজেলার দারাজউদ্দীন মোল্যার ডাঙ্গী গ্রামের আলিম মুন্সীর পরিবারকে উচ্ছেদের উদ্দেশ্যে স্থানীয় প্রভাবশালী প্রতিপক্ষ ধারাবহিকভাবে হামলা মামলা ছাড়াও হুমকী প্রদান করা হচ্ছে বলে অভিযোগ উঠেছে। রোববার বিকালে সাংবাদিক সম্মেলন করে এ অভিযোগ তুলেছেন আলিম মুন্সীর স্ত্রী জাহেদা বেগম। এদিকে পরিবারের সদস্যদের উপর বার বার নির্যাতনের চিত্র তুলে ধরে প্রতিকার চেয়ে জেলা পুলিশ প্রধানের নিকট দরখাস্ত করেছেন ওই নারী।

সাংবাদিক সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে ওই নারী দাবী করেন, গত ৩১ মে প্রতিপক্ষের সিয়াম খান ও তার মা ঝরনা বেগম তাদের পক্ষের আরো দুইজনকে নিয়ে অতর্কিতে হামলা চালিয়ে তার (জাহেদা বেগম) স্বামী আলিম মুন্সীকে মারধর করে আহত করে। তিনি জানান, কয়েক দিনের ঘন বৃষ্টিতে তার বাড়ীর মাটি ধুয়ে প্রতিবেশী সিয়াম খা’র জমিতে যায়, যা তুলতে গেলে সিয়াম খা’র মা ঝর্ণ বেগম গালমন্দ করে। কিছু সময়ের মধ্যে তারা সংগঠিত হয়ে স্বামী আলিম মুন্সীর উপরে হামলা চালায়। এতে আলিম মুন্সী আহত হলে থানায় অভিযোগ দেয়া হয়। কিন্তু ওই মামলা নথিভুক্ত করা হয়নি, ফলে বাধ্য হয়ে ০১ জুন তারিখে এঘটনায় আদালতে অভিযোগ করা হয়। তিনি অভিযোগ করেন, থানা কর্তৃপক্ষ তার (জাহেদা) মামলা রুজু না করলেও ০৫ জুন তারিখে প্রতিপক্ষ ঝর্ণা বেগমের দেয়া অভিযোগটি নথিভুক্ত করে পুলিশ। ওই অভিযোগ পত্রে জাহেদা বেগম ও তার পরিবারের সদস্যসহ অজ্ঞাত কয়েকজনকে আসামী করা হয়, যা সম্পুর্ণ হয়রানিমূলকভাবে করা হয়েছে বলে দাবী করেন তিনি।

তিনি দাবী করেন, প্রতিবেশি সিয়াম খাঁ গংরা প্রভাবশালী হওয়ায় প্রতি মুহুর্তে হুমকী ও হামলার ঘটনা ঘটালেও কেউ তাদের বিরুদ্ধে সাক্ষি দিতে সাহস পায় না। এতে তারা আরো বেশী বেপরোয়া হয়ে এলাকায় ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করছে। তারা মূলত নানাভাবে তার (জাহেদা) পরিবারকে উচ্ছেদের অপচেষ্টা চালাচ্ছে বলে দাবী জাহেদার।  

তিনি আরো বলেন, জমিজমা বিরোধের জের ধরে প্রতিবেশি সিয়াম খাঁ গংরা ইতিপুর্বে কয়েকবার হুমকী প্রদানসহ হামলা মামলার ঘটনা ঘটিয়েছে। গত ফেব্রুয়ারী/২৫ মাসে সিয়াম খাঁর নেতৃত্বে তার (জাহেদা) কিশোর পুত্রকে বেধড়ক মারধর করে। প্রতিবাদ করলে সিয়াম খা তার সঙ্গীয়দের নিয়ে আমার বাড়ির পাশে বসে মাদক সেবনরত অবস্থায় আমাকে (জাহেদা) উদ্দেশ্য করে অশ্লিল মন্তব্য ও বিভিন্ন ধরনের খারাপ ইঙ্গিত করতে থাকে। এক পর্যায়ে মাদকের গন্ধ ও তাদের এমন অসৌজন্যমুলক আচরণে অতিষ্ট হয়ে, তাদের অনত্র সরে যাওয়ার কথা বলায় সিয়াম খাঁ ক্ষুব্দ হয়ে তার সঙ্গীয়দের নিয়ে আমার বাড়িতে এসে হামলা চালিয়ে আমার (জাহেদা) শরীরের বিভিন্ন অংশে নিলাফুলা জখম করে এবং আমার গলায় থাকা একটি স্বর্নের চেইন ছিনিয়ে নিয়ে পালিয়ে যায়। এ ঘটনায় মামলা করতে গেলে স্থানীয়রা সালিশের মাধ্যমে বিষয়টি মিমাংসা করে প্রতিপক্ষ সিয়াম খা’কে ১০ হাজার টাকা জরিমানা করলেও আমি ঐ টাকা সকলের উপস্থিতিতে ছেড়ে দেই। তবে ওই দিন আবারো আমার বাড়ি এসে প্রাণনাশসহ বিভিন্ন হুমকি ধামকি দেওয়ায় বাধ্য হয়ে চরভদ্রাসন থানায় একটি জিডি এন্ট্রি করি। যদিও ঘটনার সতত্য পেয়ে তদন্তকারী কর্মকর্তা আদালতে উপস্থাপন করে। ওই মামলায় জামিন নিয়ে তারা আরো বেপরোয়া হয়ে আমাদের উপর আরো বেশি জুলুম অত্যাচার করতে থাকে। এ সময় তিনি অভিযোগ করে বলেন, আমার সাথে এ ধরনের অন্যায়মুলক কর্মকান্ড চরভদ্রাসন থানা পুলিশকে মৌখিক ও লিখিত জানালেও  আজ অবধি সুবিচার পাইনি।

তিনি দাবী করেন, আইনের মাধ্যমে তারা অপরাধের শাস্তি না পাওয়ায় আরো বেশী ক্ষুব্দ হয়ে পড়েছে। প্রতিমুহুর্তে নানা ধরনের খারাপ মন্তব্য ও হুমকী ধামকি দিচ্ছে। ফলশ্রুতিতে তিনি ও পরিবারের সদস্যরা নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছেন দাবী করে প্রতিকার চেয়ে ফরিদপুরের পুলিশ সুপার বরাবর অভিযোগ করেছেন। 

তবে চরভদ্রাসন থানার অফিসার ইনচার্জ রজিউল্লাহ খান জানান, ইতিপুর্বে জাহেদা বেগম হুমকী প্রদানের অভিযোগে সাধারণ ডায়েরী করেছিলো, যার সত্যতা পাওয়ায় আইনানুগ ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে। তিনি জানান, গত ৩১ মে তারিখের ঘটনায় দুই পক্ষই মামামারি করে, এসময় ঝর্ণা বেগমের হাতের আঙ্গুল ক্ষতিগ্রস্ত হয়। হাসপাতালে চিকিৎসা নেয়া ঝর্ণা বেগম সার্ঠিফকেটসহ অভিযোগ দেয়ায় তদন্ত করে মামলা নথিভুক্ত করে আদালতে উপস্থাপন করা হয়েছে। # 




ফরিদপুর প্রতিনিধি :

ফরিদপুরে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রন অধিদপ্তরের অভিযান ও জেলা প্রশাসনের সহায়তায় মোবাইল কোর্টে পাঁচ জন মাদক ব্যবসায়ী ও সেবীকে আটক করা হয়েছে। আটককৃতদের দুই জনের বিরুদ্ধে নিয়মিত মামলা রুজু এবং তিনজনকে ভ্রম্যমান আদালতের মাধ্যমে সাজা ও মোট ২১ হাজার পাঁচশ ১০ টাকা অর্থদন্ড করা হয়েছে।

মাদক নিয়ন্ত্রন অধিদপ্তর, ফরিদপুরের পরিদর্শক মো: তমিজ উদ্দিন মৃধা জানান, বিকেলে ফরিদপুর নদী বন্দর এলাকার আলম শেখ এর বসতবাড়ীর পাশে বিশেষ অভিযানে তিনটি মোবাইল কোর্টের মাধ্যমে অভিযান পরিচালনা করা হয়। এসময় মাদক সেবন ও মাদক রাখার দায়ে আটক তিনজনকে বিভিন্ন মেয়াদে সাজা ও অর্থদন্ড প্রদান করা হয়। জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেট পার্থ প্রতিম মন্ডল ও মোসা. জান্নাতুল সুলতানার নেতৃত্বে পরিচালিত অভিযানে সুজন ফকির নমের এক আসামির কাছ থেকে মাদক উদ্ধার করা হয়। গাঁজা সেবনের সময় তার কাছ থেকে প্রাপ্ত নগদ ১৮ হাজার পাঁচশ ১০ টাকা জব্দ করে তা সরকারি কোষাগারে জমা দেয়া হয় এবং ওই ব্যাক্তিকে ছয় মাসের বিনাশ্রম কারাদন্ড দেয় ভ্রাম্যমান আদালত। এছাড়া গাজা সেবনের দায়ে তানভির আহমেদকে তিনদিনের বিনাশ্রম কারাদন্ড ও এক হাজার টাকা জরিমানা এবং মতি শেখকে তিন দিনের বিনাশ্রম কারাদন্ড ও দুই হাজার টাকা অর্থদন্ড করা হয়। 



এর আগে সকালে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর, জেলা কার্যালয় ফরিদপুর এর একটি টিম গোপন সংবাদের ভিত্তিতে অভিযান চালিয়ে ৭.৫ গ্রাম হেরোইনসহ দুই মাদক ব্যবসায়ীকে গ্রেপ্তার করে। গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন, মিলনী এবং আশা শেখ। তাদের বিরুদ্ধে কোতোয়ালি থানায় নিয়মিত মাদক মামলা রুজু করা হয়েছে। #




ফরিদপুর প্রতিনিধি :

পরিচ্ছন্নতা কর্মসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে নিয়োজিত শ্রমিকরাই এই দেশকে উন্নয়নের শিখরে নিতে ভুমিকা রাখছেন,  তাই একটি পরিচ্ছন্ন দেশ গঠনে শ্রমিকদের উন্নয়নেও কাজ করতে হবে বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী মহিলা দলের কেন্দ্রিয় কমিটির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক চৌধুরী নায়াব ইউসুফ।

বৃহস্পতিবার বিকালে ফরিদপুরের ষ্টেশন এলাকায় মহান মে দিবস উপলক্ষে ফরিদপুর শহর পরিচ্ছন্ন শ্রমিকদের উদ্যোগে  আয়োজিত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ মন্তব্য করেন। এসময় তিনি শ্রমিকদের জীবন মানের উন্নয়নে কাজ করার প্রত্যয় ব্যক্ত করেন।

ফরিদপুর মহানগর বিএনপির ১৭ নং ওয়ার্ডের সভাপতি মো. রেজাউল করিমের সভাপতিত্বে ফরিদপুর জেলা বিএনপির সদস্য সচিব একেএম কিবরিয়া স্বপন, মহানগর বিএনপির আহ্বায়ক এ.এফ.এম. কাইয়ুম জঙ্গী, সদস্য সচিব গোলাম মোস্তফা মিরাজ ও ফরিদপুর জেলা শ্রমিক দলের সভাপতি শেখ মোজাফফর আলী মুসাসহ নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। #


MKRdezign

{facebook#YOUR_SOCIAL_PROFILE_URL} {twitter#YOUR_SOCIAL_PROFILE_URL} {google-plus#YOUR_SOCIAL_PROFILE_URL} {pinterest#YOUR_SOCIAL_PROFILE_URL} {youtube#YOUR_SOCIAL_PROFILE_URL} {instagram#YOUR_SOCIAL_PROFILE_URL}

যোগাযোগ ফর্ম

নাম

ইমেল *

বার্তা *

Blogger দ্বারা পরিচালিত.
Javascript DisablePlease Enable Javascript To See All Widget