Halloween Costume ideas 2015
Latest Post



ফরিদপুর প্রতিনিধি :

ফরিদপুরে ছয় বস্তা সার নিয়ে ধুম্রজাল সৃষ্টি হয়েছে। জেলার কানাইপুর বাজরে ওই সার বিক্রি করতে আসা ব্যক্তিকে চ্যালেঞ্জ করলে সে পালিয়ে যায়, পরে স্থানীয় জনতা প্রশাসনকে খবর দিয়ে তাদের নিকট সার বুঝে দেন। সোমবার সন্ধা পর্যন্ত সারের মালিকানা নিশ্চিত হওয়া যায়নি, তবে কানাইপুর ইউনিয়ন পরিষদের গুদাম থেকে সার আনা হয়েছে বলে প্রাথমিকভাবে ভ্যান চালক স্থানীয়দের জানিয়েছেন। বর্তমানে সারগুলো ফরিদপুর সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার অধিনে রয়েছে বলে জানা গেছে।

স্থানীয় বাবু সরদারসহ কয়েকজন প্রত্যক্ষদর্শী জানান, বেলা আড়াইটার দিকে কানাইপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যানের আস্থাভাজন মো. ইউনুস নামের এক ব্যক্তি, ভ্যানযোগে তিন বস্তা ইউরিয়া ও তিন বস্তা ডিএপি সার কানাইপুরের সার ব্যবসায়ী সুদীপ কুমার দত্তের মালিকানাধনি মনোরমা এন্টারপ্রাইজের এনে বিক্রির চেষ্টা করেন। কিন্ত ওই ব্যবসায়ীর সন্দেহ হলে সার কিনতে অস্বিকৃতি জানায়। এসময় বাবু সরদারসহ স্থানীয়রা সারের বিষয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করণে এক পর্যায়ে ইউনুস পালিয়ে যায়। পরে তারা কোতয়ালী পুলিশ ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাকে অবগত করলে, সার জব্দ করে উপজেলা প্রশাসন।   

স্থানীয়রা দাবী করেন, কয়েকদিন আগে পাট চাষীদের মধ্যে কিছু সার বিরতণ করা হয়। এই সার তারই অংশ বিশেষ হতে পারে। 

জেলার পাট অধিদপ্তরের উপসহকারী পাট উন্নয়ন কর্মকর্তা মো. রবিউল ইসলাম জানান, এবছর কানাইপুর ইউনিয়নের দুইশ ৪০জন কৃষকে জনপ্রতি ১২ কেজী করে সার বরাদ্দ দেয়া হয়। গত ০৬ এপ্রিল প্রায় দুইশ জন কৃষকের মাঝে বন্টনও করা হয়। কিন্তু বাকি চাষীরা সার নিতে না আসায় তা কানাইপুর ইউনিয়ন পরিষদের মজুদ রাখা হয়। তবে এই সার সেই সার কিনা তা জানাতে পারেননি তিনি। 

এ বিষয়ে জানতে চাইলে কানাইপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান শাহ মো. আলতাফ হুসাইন বলেন, নববর্ষের বন্ধ থাকায় ওই সার ইউনিয়ন পরিষদের গুদাম থেকে আনা হয়েছে কিনা তা নিশ্চিত হওয়ায় যায়নি। তিদনি দাবী করেন, গুদামের চাবি ইউনিয়ন পরিষদের সচিবের নিকট থাকায় মঙ্গলবার অফিস খুললে গুদামের হিসাব মেলালে বোঝা যাবে। যদ্রি সার বিক্রি করতে আসা ইউনুস তার  চেয়ারম্যান) ঘনিস্টজন নয় দাবী করে বলেন, সে আমার এলাকার একজন ভোটার মাত্র। নাগরিক হিসেবেই চিনি, এর বাইরে কোনো সম্পর্ক নেই। তবে তিনি দাবী বলেন, নাম আলোচনায় আসায় আমি তাকে (ইউনুস) জিজ্ঞাসা করেছিলাম, সে বলেছে যে সার বিক্রি করতে সে (ইউনুস) আসেনি। 

এদিকে ফরিদপুর সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ইসরাত জাহান জানান, স্থানীয়দের মাধ্যমে খবর পেয়ে কৃষি কর্মকর্তা ও পুলিশ পাঠানো হয়েছে এবং সারগুলো জব্দ করে নিয়ে আসা হয়েছে। তদন্ত করে দেখা হচ্ছে। মালিকানা নিশ্চিত হতে কাজ করছে প্রশাসন। তিনি জানান, তদন্ত করে পরবর্তীতে বিধি অনুযায়ী ব্যবস্থা নেয়া হবে। #



ফরিদপুর প্রতিনিধি :

আওয়ামীলীগ, ভারতকে সবকিছু দিয়ে দিয়েছে উল্লেখ করে জাতীয়তাবাদী মহিলা দলের কেন্দ্রিয় কমিটির যুগ্ম সম্পাদক ও ঢাকা মহানগর উত্তরের আহবায়ক চৌধূরী নায়াব ইউসুফ বলেন, নদী-খালসহ কোনো কিছুই ভারতকে দিতে বাদ রাখেনি আওয়ামীলীগ। তিনি বলেন, আওয়ামীলীগ নেতার দূর্ণীতির কারণেই ফরিদপুরে ছয় বছর কোনো এমপি ছিলো না। আগামীতে ভোট ভাগ না করার আহ্বান জানিয়ে তিনি ধানের শীষের প্রার্থীকে ভোট দিয়ে বিজয়ী করার আহ্বান জানান। 

১২ এপ্রিল মঙ্গলবার রাতে ফরিদপুর সদর উপজেলার কৃষ্ণনগর ইউনিয়নের মল্লিকপুর উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে প্রধান অতিথির বক্তব্য চৌধূরী নায়াব ইউসুফ একথা বলেন। 

ইউনিয়ন যুবদলের আয়োজনে সভায় কৃষ্ণনগর ইউনিয়ন যুবদলের সভাপতি মো: নান্নু মোল্লার সভাপতিত্বে ও সাধারন সম্পাদক মো: আজিজুর রহমান’র সঞ্চালনায় বিশিষ্ঠ ব্যবসায়ী ও সমাজ সেবক চৌধূরী ফারিয়ান ইউসুফ, কোতয়ালী থানা বিএনপির সাধারন সম্পাদক নাজমুল হাসান রঞ্জন ও মহানগর বিএনপির সদস্য সচিব গোলাম মোস্তফা মিরাজসহ বিএনপি ও অঙ্গসংগঠনের নেতার্মীরা উপস্থিত ছিলেন। #


 


ফরিদপুর প্রতিনিধি :

ফরিদপুরের সালথা উপজেলার সোনাপুর ইউনিয়নের চর বাংরাইল গ্রামের প্রবীন নাগরিক মো. মিন্টু মুন্সী (৬৫) প্রতিপক্ষের হামলায় গুরুত্বর আহত হয়েছেন। পা ও শরীরের বিভিন্ন অংশে আঘাতপ্রাপ্ত মিন্টু মুন্সীকে ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।

আহতের স্বজনেরা জানান, শুক্রবার দুপুরের পর মসজিদ থেকে বাড়ী ফেরার পথে তাকে আজাদ মুন্সী এবং সেলিম মুন্সীর নেতৃত্বে প্রতিপক্ষের ৮-১০জন লাঠি সোটা নিয়ে অতর্কিতে হামলা চালিয়ে জখম করে।

তারা জানান, কিছুদিন ধরে প্রতিপক্ষের লোকজন তাদের গ্রুপে যোগ দেয়ার জন্যে চাপ দিয়ে আসছিলেন। এতে রাজি না হওয়ায় গত ০৮ এপ্রিল ও ২৯ মার্চ দুই দফা হামলা চালিয়ে অন্তত ২০টি বাড়ীঘর ভাংচুর ও লুটপাট করা হয়। আহত করা হয় কয়েকজনকে।


এ ঘটনার প্রতিবাদে গত ০৯ এপ্রিল চর বাংরাইল গ্রামে নির্যাতিত ২০ পরিবার মানববন্ধন করে কোনো দল-পক্ষে যোগ না দিয়ে স্বাধীনভাবে বসবাস করার আকুতি জানান। এতে আজাদ মুন্সী ও সেলিম মুন্সী গংরা আরো ক্ষুব্দ হয়ে ফের হামলার হুমকী দেয়। পরে ১১ এপ্রিল শুক্রবার দুপুরে মিন্টু মুন্সীকে একা পেয়ে হামলা চালিয়ে গুরুত্বর আহত করে।

ফরিদপুরের সালথা থানার অফিসার ইনচার্জ মো. আতাউর রহমান হামলার ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, আহতের পক্ষে অভিযোগ দিয়ে ব্যবস্থা নেয়া হবে। #



ফরিদপুর প্রতিনিধি :

ফরিদপুরের সালথা উপজেলার সোনাপুর ইউনিয়নে চর বাংরাইল গ্রামে হামলা ও নির্যাতনের ভয়ে অন্তত ২০ পরিবারের অনেক সদস্য পালিয়ে বেড়াচ্ছেন। মানববন্ধন করে ওই সকল পরিবারের সদস্যরা, কোনো ধরনের এলাকা ভিত্তিক দলপক্ষ না করে স্বাধীনভাবে বসবাসের আকুতি জানিয়েছেন।

বুধবার দুপুরে সালথা উপজেলার চর বাংরাইল গ্রামে দুই শতাধিক নারী পুরুষের অংশগ্রহনে অনুষ্ঠিত মানববন্ধন থেকে ভুক্তভোগীরা দাবী করেন, সালথা উপজেলা বিএনপির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক এ্যাড. মো. জাহিদ হাসান লাভলু'র পক্ষে মিশে গিয়ে, তার হয়ে গ্রাম্য রাজনীতিতে অংশগ্রহনের চাপ প্রয়োগ করেন তার (লাভলু) অনুসারীরা। এতে রাজি না হওয়ায় ০৮ এপ্রিল মঙ্গলবার বিকালে গৃহবধু শিল্পী বেগমকে মারধর করে। এসময় তার কোলে থাকা দুই বছরের শিশুকে ছুড়ে ফেলে দেয়া হয়। 

এর আগে গত ২৯ মার্চ একই অভিযোগ, দলে যোগ দিতে সম্মত না হওয়ায় প্রতিপক্ষের অর্ধশত মানুষ দেশীয় অস্ত্র শস্ত্র নিয়ে অতর্কিতে হামলা চালায়। এসময় অন্তত ২০টি বাড়ী ঘরে হামলা চালিয়ে ভাংচুর করা হয়। এছাড়া কয়েক দিনে অতর্কিতে হামলা চালিয়ে আরো অন্তত পাঁচজনকে আহত করা হয়। 

তারা দাবী করেন, ওই বিএনপি নেতা জনৈক যুবলীগ নেতাকে দলে ভিড়িয়ে শক্তি বৃদ্ধি করে, সাধারণ মানুষ যারা কোনো ধরনের দলপক্ষ বা রাজনীতির সাথে সম্পৃক্ত নয়, তাদের জোর পুর্বক নিজ পক্ষে নেয়ার চেষ্টা করছেন। কেউ পক্ষে যেতে রাজি না হলেই তালে টার্গেট করে বিপদে ফেলার চেষ্টা করা হচ্ছে। হুমকী ধামকী ছাড়াও হামলা এমনকি মামলায় জড়িয়েও হয়রানী করা হচ্ছে বলেও দাবী তাদের। 

তারা কোনো ধরণের দল পক্ষ না করে স্বাধীন নাগরিক হিসেবে বসবাস করার সুযোগ দাবী করেন।

এসময় তারা আরো দাবী করেন, ওই বিএনপি নেতার পক্ষের লোকজন হামলা চালিয়ে বাড়ীঘরে লুটপাট করলেও উল্টো মামলা দিয়ে ক্ষতিগ্রস্তদেরই হয়রানি করা হচ্ছে। 

মানববন্ধনকারীরা বলেন, যে কোনো সময় আবারো হামলার শংকায় রয়েছেন তারা। 

যদিও এ অভিযোগ অস্বিকার করে সালথা উপজেলা বিএনপির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক এ্যাড. মো. জাহিদ হাসান লাভলু জানান, স্থানীয় দুটি পক্ষ মারামারি করেছে, সেখানে আমার কোনো যোগসুত্র নেই। কোনো কারণ ছাড়াই আমাকে দোষারোপ করা হচ্ছে। তিনি বলেন, আমি তো কোনো দলপক্ষই করিনা, তাই কাউকে দলে টানতেও চাইনি। তিনি আরো বলেন, আওয়ামীলীগ বা যুবলীগের কাউকে দলে ভেড়ানোর প্রশ্নই আসেনা। তিনি আরো বলেন, এলাকায় শান্তি রক্ষায় কাজ করছি। 

সালথা থানার অফিসার ইনচার্জ মো. আতাউর রহমান জানান, স্থানীয় দুই পক্ষই পামলা পাল্টা হামলার ঘটনা ঘটিয়েছে, তাই উভয় পক্ষের থেকেই মামলা রুজু হয়েছে। পরিস্থিতি বর্তমানে নিয়ন্ত্রনে রয়েছে জানিয়ে তিনি বলেন, সালথা অঞ্চলে স্থাণীয় দল-পক্ষের প্রথার প্রচলন রয়েছে। প্রতিনিয়িত এসবের কুফল সম্পর্কে বুঝিয়ে মানুষকে দলপক্ষ নিয়ে কাইজ্যা বা মারামারি থেকে বিরত থাকতে অপুপ্রেরণা দেয়া হচ্ছে। যার ফলশ্রুতিতে এখন আর আগের মতো মারামারি হয় না। তবে চর বাংরাইল গ্রামের ঘটনায় শান্তি রক্ষায় পুলিশ কাজ করছে, এবং করবে বলে জানান জানান তিনি। #




ফরিদপুর প্রতিনিধি :

পদ্মা নদীর ফরিদপুরের কবিরপুর চর এলাকায় অবৈধ বালুবাহী বলগেটের ধাক্কায় মাছ ধরার ট্রলার ডুবে, ওই ট্রলারে থাকা দুই আরোহী গুরুত্বর জখম হয়েছে। নদীতে ভেসে থাকতে দেখে অন্য নৌকার মৎস্য আরোহীরা তাদের উদ্ধার করে ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ট্রমা সেন্টারে ভর্তি করে। 

আহতরা হলেন মানিকগঞ্জের বারিক ফকিরের ছেলে ইউসুফ ফকির (৩০) ও মাসুদ রানার ছেলে মজিদ (২৫)। 

আহতদের স্বজনেরা জানান, মঙ্গলবার দিবাপুর্ব ভোররাতের (আনুমানিক চারটা) দিকে ওই দুই মৎস্য আরোহী পদ্মা নদীর কবিরপুর এলাকায় মাছ ধরছিলেন, এসময় বালুবাগহী একটি বলগেট নৌকাটিতে সজোরে আঘাত করে, এতে নৌকাটি দুমড়ে মুচড়ে নদীতে তলিয়ে যায়। এসময় ওই দুই মৎস্যআরোহী নৌকা থেকে পানিতে ছিটকে পড়ে ভেসে থাকা সোলার কার্টুন ধরে ভাসতে থাকেন। পরে অন্য মৎস্য আরোহীরা তাদের দেখতে পেয়ে উদ্ধার করে চিকিৎসার জন্যে ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠায়।

কোতয়ালী নৌ পুলিশ ফাড়ির ইনচার্জ নাসিম আহমেদ জানান, খবর পেয়ে হাসপাতালে পুলিশ পাঠানো হয়েছে, আঘাতকারী বলগেটটি চিহ্নিত করার চেষ্টা করা হচ্ছে। 

এদিকে স্থানীয়দের অভিযোগ, পদ্মায় দীর্ঘদিন ধরে একাধিক ড্রেজারের মাধ্যমে কবিরপুরসহ আশেপাশের এলাকায় অবৈধভাবে বালু তুলে তা বলগেটের মাধ্যমে নেয়া হচ্ছে। ওই চক্র প্রভাবশালী হওয়ায় কেউ ভয়ে মুখ খুলতে পারেন না। রাত নামলেই পদ্মা নদীর দূর্গম এলাকাগুলোতে বাড়ে অবৈধ বালু উত্তোলন ও সেই বালু বহনকারী বলগেটের দৌরাত্ম। বেপরোয়া বলগেটের আঘাতে প্রায়শ ঘটছে দূর্ঘটনা। 

আরেকটি সুত্র জানান, সিরাজগঞ্জের যমুনা নদীর বালুবাহী বলগেটও এই রুট দিয়ে রাতে চলাচল করে। দুরের রুট হওয়ায় রাতে ওই বলগেটগুলো অনিয়মতান্ত্রিকভাবে নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহন ছাড়াই বেপরোয়াভাবে নদীতে চলাচল করছে। এসব অবৈধ বলগেট চলাচল বন্ধের দাবী স্থানীয় মৎস্য আরোহনকারী ও নৌযান মালিকসহ স্থানীয়দের। 

এ বিষয়ে ফরিদপুর নৌ পুলিশের পুলিশ সুপার আব্দুল্লাহ আল মামুন জানান, অপরাধিদের দমনে নৌ পুলিশ সর্বদাই তৎপর রয়েছে। কিন্তু প্রায় ৬৫ কিলোমিটারের দীর্ঘ জলসীমার অপরাধ নিয়ন্ত্রনে একটি স্পিডবোট ব্যবহার করতে হয়, এতে ফাঁক ফোকর দিয়ে কখনো কখনো এমন ধরনের অপরাধ নিয়ন্ত্রনে কিছুটা ব্যাত্যয় ঘটে। তিনি নদীতে টহল বৃদ্ধি করে সব ধরনের অপরাধ নিয়ন্ত্রন করা হবে বলে দাবী করেন। #


MKRdezign

{facebook#YOUR_SOCIAL_PROFILE_URL} {twitter#YOUR_SOCIAL_PROFILE_URL} {google-plus#YOUR_SOCIAL_PROFILE_URL} {pinterest#YOUR_SOCIAL_PROFILE_URL} {youtube#YOUR_SOCIAL_PROFILE_URL} {instagram#YOUR_SOCIAL_PROFILE_URL}

যোগাযোগ ফর্ম

নাম

ইমেল *

বার্তা *

Blogger দ্বারা পরিচালিত.
Javascript DisablePlease Enable Javascript To See All Widget